হয়ত মানুষের পাশে দাড়ান নয়ত পদত্যাগ করুন-অমিত রসুল অপির হুশিয়ারি
আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ এর সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক কে উদ্দেশ্য করে করা হুশিয়ারি বার্তা ফেসবুক এ কড়া হুশিয়ারি দেন পৌর ছাত্রলীগ এর জনপ্রিয় ছাত্রনেতা অমিত রসুল অপি।
আমরা তার স্টাটাস হুবুহু তুলে ধরছি।
প্রসঙ্গ আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ
দেশে এখন বিরাজ করছে এক দুর্যোগের ঘনঘটা।করোনা আতঙ্কে মানুষ আজ হতবিহ্বল। এমন সময়ে দেশের ছাত্রসমাজের বা তরুনরাই দুর্যোগ মোকাবেলায় মুখ্য ভূমিকা পালন করবে।যেহেতু বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাদেশের একটি বড় গোষ্ঠীর ছাত্রসমাজের প্রতিনিধিত্ব করে সেখানে আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ ব্যাতিক্রম নয়।
তবে তাদের এই দুর্যোগকালীন সময় আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ এর শীর্ষ দুই পদের নেতাদের কার্যক্রম এ হতাশ।যদিও সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনেই আমার কাছের বড় ভাই তবুও বলতে হয় তারা তাদের জায়গা থেকে অনেকটাই ব্যার্থ।
দুই একটা বস্তা আর চার পাচটা মাস্ক দিলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না আরো অনেক কিছু দেওয়ার আছে।
তারা চাইলে
১.প্রতিটি ওয়ার্ডে ছাত্রলীগের ভলান্টিয়ার টিম গঠন করতে পারত।
২.সরকারি বেসরকারি অনুদান তাদের সাথে সমন্বয় করে মানুষের ঘরে পৌছে দিতে পারত।
৩.সামনে ধান কাটার মৌসুম,এই অবস্থায় কৃষকদের পাশে দাড়িয়ে সেচ্ছাসেবী টিম গঠন করে তাদের সহযোগিতা করতে পারত।
৪.ছাত্রলীগ প্রশাসন এর সাথে সমন্বয় করে হটলাইন চালু করত,যাতে হটলাইনে ফোন দিলেই বাড়িতে পৌছে যেত বাজার, ঔষধ।
৫.লকডাউন সফল করতে প্রশাসন কে সাহায্য করতে।
এখনো সময় আছে আপনারা চাইলেই পারেন আমার ইউনিট ছোট, আমার পদবীও ছোট তাই নিজ থেকে যা পারি করছি।আপনারা যদি এইগুলা করতে না পারেন, নিজেদের ব্যার্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করুন।
দেশের এই পরিস্থিতিতে সমালোচনা করা ঠিক না, তবে দেশ ও দশের জন্য এতটুকু লিখতেই হলো।
পারলে ক্ষমা করে দিবেন।
অমিত রসুল অপি
সাংগঠনিক সম্পাদক
আমতলী পৌর ছাত্রলীগ
আমরা তার স্টাটাস হুবুহু তুলে ধরছি।
প্রসঙ্গ আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ
দেশে এখন বিরাজ করছে এক দুর্যোগের ঘনঘটা।করোনা আতঙ্কে মানুষ আজ হতবিহ্বল। এমন সময়ে দেশের ছাত্রসমাজের বা তরুনরাই দুর্যোগ মোকাবেলায় মুখ্য ভূমিকা পালন করবে।যেহেতু বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাদেশের একটি বড় গোষ্ঠীর ছাত্রসমাজের প্রতিনিধিত্ব করে সেখানে আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ ব্যাতিক্রম নয়।
তবে তাদের এই দুর্যোগকালীন সময় আমতলী উপজেলা ছাত্রলীগ এর শীর্ষ দুই পদের নেতাদের কার্যক্রম এ হতাশ।যদিও সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনেই আমার কাছের বড় ভাই তবুও বলতে হয় তারা তাদের জায়গা থেকে অনেকটাই ব্যার্থ।
দুই একটা বস্তা আর চার পাচটা মাস্ক দিলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না আরো অনেক কিছু দেওয়ার আছে।
তারা চাইলে
১.প্রতিটি ওয়ার্ডে ছাত্রলীগের ভলান্টিয়ার টিম গঠন করতে পারত।
২.সরকারি বেসরকারি অনুদান তাদের সাথে সমন্বয় করে মানুষের ঘরে পৌছে দিতে পারত।
৩.সামনে ধান কাটার মৌসুম,এই অবস্থায় কৃষকদের পাশে দাড়িয়ে সেচ্ছাসেবী টিম গঠন করে তাদের সহযোগিতা করতে পারত।
৪.ছাত্রলীগ প্রশাসন এর সাথে সমন্বয় করে হটলাইন চালু করত,যাতে হটলাইনে ফোন দিলেই বাড়িতে পৌছে যেত বাজার, ঔষধ।
৫.লকডাউন সফল করতে প্রশাসন কে সাহায্য করতে।
এখনো সময় আছে আপনারা চাইলেই পারেন আমার ইউনিট ছোট, আমার পদবীও ছোট তাই নিজ থেকে যা পারি করছি।আপনারা যদি এইগুলা করতে না পারেন, নিজেদের ব্যার্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করুন।
দেশের এই পরিস্থিতিতে সমালোচনা করা ঠিক না, তবে দেশ ও দশের জন্য এতটুকু লিখতেই হলো।
পারলে ক্ষমা করে দিবেন।
অমিত রসুল অপি
সাংগঠনিক সম্পাদক
আমতলী পৌর ছাত্রলীগ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন